Photograph credit of gono gronthagar : Ejaj Khan sir
principal of mine at armanitola photography training center 1980
আমার এবং আমাদের একদল তরুনের বেকার জীবনের সুখ দুঃখ এবং ট্রেনিংয়ের তীর্থস্থান
of happy , romance and sorrows at armanitola play ground of old dhaka
আমার একজন প্রিয় শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ত্ব হাসেম সুফী ভাই গত ২ ফেব্রুয়ারী এফ বি তে আমাকে ট্যাগ করেছিলেন , আমার এবং আমাদের একদল তরুনের বেকার জীবনের সুখ দুঃখ এবং ট্রেনিংয়ের তীর্থস্থান আরমানীটোলা খেলার মাঠের দক্ষিন পাশে অবস্থিত যুব কল্যান কেন্দ্র এবং পাশের গন গ্রন্থাগার । এ জন্য সুফী ভাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ………।।
……………………………………………………………………,………………………
Hashem Sufi
Tagged in FB on 2 feb 2022
Babul Abdul Malek your First Photography School. Photographer Ejaj Khan.
Replied to Suf ivai –
this public library where we visits at least one time daily to read the books , was beside my photography training center (PTC) of armanitola youth welfare center. And Ezaz khan (principlal of PTC ) was my teacher and respected mentor who was a dedicated personality and organizer in the field of photography, cinematography , drama and more.
Yes you said true my favourite personality scholar Hashem Sufi vai . PTC was my first training institute where I achieved my 1 year diploma in photography . it was a prestigious governmental institute under the directorate of social welfare of ministry . then the Mizanur Rahman Shelly was the director of the directorate . we 15 diploma student were so lucky to get the respected Ezaz sir as a dedicated teacher and mizanur rahman shelly as the dedicated well wisher of photography training in Bangladesh . I wish, I will write elaborately in this matter .
Thanks sufi vai to tagged me my nostalgic place of capital city Dhaka
*আরমানিটোলা খেলার মাঠ আলোকচিত্রের টগবগে যৌবন উন্মাদনায় মিশে আছে আমার প্রানে , আমার শিল্প সত্ত্বায়। ১৯৮০ সালের এক শী্তার্ত বিকেলে আলোকচি্ত্রের প্রেমে পড়ে ভর্তি হলাম আরমানিটোলা ফটোগ্রাফিক ট্যেনিং সেন্টারে ১ বছর ব্যাপি ডিপ্লোমা ইন ফটোগ্রাফি কো্র্সে। এই মাঠের পুর্ব – পশ্চিম কোণায় ছিল জেলা ইয়োথ ওয়েলফেয়ার সেন্টার (এখনও আছে) ।এখানে আমি ছিলাম শর্টহ্যান্ড কো্র্সে্র ছাত্র – চাকুরি পাওয়ার আশায় তখন আমি এই কো্র্সে ভর্তি হয়েছিলাম – কারন এই ঢাকা শহরে আমি তখন – “চৌমাথার মোড়ে দাঁড়িয়ে ভাবছি অতিরিক্ত একজন কোন দিকে হেঁটে যাবো !!”
একদিন হঠাৎ অন্য ডিপার্টমেন্টে গিয়ে আমার চক্ষু স্থির ! দেখলাম কয়েকজন বড় ভাই স্বছচ পানিতে সাদা কাগজ ডুবাছ্চে আর কিছুক্ষণ পরই সেই কাগজের উপর ভেসে উঠছে মজার মজার ছবি !! আমি অবাক বিস্ময়ে নিজের মনের গহিনে ভিষণ উত্তেজনা অনুভব করলাম।
মৌ্লভী বাবার অবাধ্য হয়ে শর্টহ্যান্ড কোর্সকে বিদয় সম্ভাষন জানিয়ে ভর্তি হলাম আলোকচিত্রের স্বর্ণ মন্দিরে । পেলাম এক নিবেদিত প্রান স্যারকে – নাম ছিলো এজাজ খান – আলোকচিত্রাচার্য এম এ বেগ স্যারের সাথে ছিলো তাঁর আত্মার সম্পর্ক …
তার পর থেকে হাজারো স্মৃতির পাহাড় হয়ে আমার মনো মন্দিরে বসবাস করছে এই আরমানিটোলা মাঠ।